বিবিয়ানা- কিঙ্কর আহ্‌সান

৳ 300৳ 400

In stock

Kingkor Ahsan

কিঙ্কর আহ্‌সান

দেশের একটি জনপ্রিয় দৈনিক পত্রিকায় লেখালেখির শুরু। টানা পাঁচ বছর বাংলানিউজ, বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালের কণ্ঠ, পরিবর্তনসহ দেশের প্রায় সব শীর্ষ দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে লিখেছেন ছোটগল্প। কালের কণ্ঠের ‘বাতিঘর’ পাতায় শিক্ষানবিস সাব এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন।

লেখালেখির পাশে হাত পাকিয়েছেন ফিল্মেও। ‘পাতার নৌকা’, ‘ক্রিং ক্রিং’ ও ‘জলপরানি’ টেলিফিল্মের কাজ করে হয়েছেন প্রশংসিত। ‘কে হতে চায় কোটিপতি’ টিভি শো’র সহকারী স্ক্রিপ্ট রাইটারের কাজ করেছেন। এছাড়া ‘মার্কস অলরাউন্ডার’, ‘হাসতে মানা’, ‘হান্ডসাম দি আলটিমেট ম্যান পাওয়ার্ড বাই বাংলাদেশ নেভী’ ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন আয়োজিত ‘বাংলাদেশ সুপার লীগ-গ্রান্ড লোগো আনভেইলিং’র প্রধান স্ক্রিপ্ট রাইটার ছিলেন।

কাজ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লেখক সংঘ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ, কণ্ঠশীলন, মুক্তআসর, বিল্ড বেটার বাংলাদেশসহ আরও অনেকগুলো সংগঠনের সাথে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সঙ্গে ডকুমেন্টারি নির্মাণসহ আরও নানান কাজ করেছেন দীর্ঘদিন। চ্যানেল আইয়ের ‘আই পজিটিভ কমিউনিকেশন’-এ অ্যাসোসিয়েট গ্রুপ হেড হিসেবে কর্মরত ছিলেন দুই বছর। বর্তমানে কাজ করছেন ‘সান কমিউনিকেশন’ নামে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায়। সবকিছুর পরেও লেখালেখিই কিঙ্কর আহ্সানের আসল জায়গা। তার সর্ম্পকে এক কথায় বলতে গেলে তার বুবুর কাছ থেকে শোনা কথাটাই বলতে হবে, ‘মাটির মানুষ ছেলেটা তবুও আকাশে ডানা মেলে ওড়ার আজন্ম সাধ তার।’

এ পর্যন্ত ছয়টি বই লিখেছেন তিনি। বইমেলায় প্রকাশিত তার পাঠকপ্রিয় বইগুলো হলো- আঙ্গারধানি (উপন্যাস), কাঠের শরীর (গল্পগ্রন্থ), রঙিলা কিতাব (উপন্যাস), স্বর্ণভূমি (গল্পগ্রন্থ), মকবরা (উপন্যাস) ও আলাদিন জিন্দাবাদ (গল্পগ্রন্থ)

তুলনা করুন

সবকিছু আকড়ে ধরে থাকতে নেই। ভুল ভাঙানোর প্রয়োজনও ফুরিয়ে যায় একসময়।
*একটা বয়সের পর পুরুষদের আর নিজের বলে কিছু থাকেনা। তার ঘরটা আমূল বদলে যায় প্রিয়তমার ইচ্ছেতে। বিছানার চাদর, বালিশ, আলমিরা, চেয়ারে রং আর ধরণ বদলায়। এমনকি বদলে বুক শেলফ্ এর জায়গায় চলে আসে ড্রেসিং টেবিল!
একটা বয়সের পর পুরুষরা অন্যদের জন্য ছোটে। সামাজিক চাপে পড়ে নিজের স্বপ্নটার কথা বেমালুম ভুলে গিয়ে দাঁতে দাঁত চেপে প্রচন্ড কষ্ট নিয়ে চাকরিটা করে যায়। তাকে বোঝার কেউ থাকেনা। পরিবার তার সময় চায়। মা,বাবা পরিবারের সবাই যেনো অবুঝ হয়ে ওঠে কিছুটা। বড় হবার দোষে চাপিয়ে দেয় সকল দায়িত্ব!
এই পরিশ্রম, জীবনের জন্য ছুটে চলা সবকিছুকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নিয়ে আরো কিছুটা চাওয়া পাওয়া বাড়িয়ে দেয় চারপাশের সবাই।
কেমন অন্ধ হয়ে, স্বার্থপরের মতোন তাদের এই চাওয়া পাওয়ার হারালে আড়ালে হারিয়ে যায় পুরুষদের বেদনার বেনোজলে ভেসে আসা কথাগুলো। কেউ বোঝেনা, বুঝতে চায়না।
একটা বয়সের পর কোনো পুরুষ আর নিজেদের জন্য কাঁদেনা। তাদের কান্নাও অন্যদের জন্য। পুরুষ হলে কাঁদতে নেই। কাঁদার জায়গাও নেই। এভাবেই পুরুষ প্রেমিক, স্বামী, বাবা, দাদা হবার পর একদিন খুব ক্লান্ত হয়ে বুড়িয়ে যাওয়া শরীরটা নিয়ে মরে যায়। দুর্বল ঘাস হয়, বিষন্ন পাখি হয়। আচ্ছা একটা বয়সের পর মেয়েদের ক্ষেত্রে কেমন হয়? তাদের কষ্টগুলো কী এমনই নাকি অন্যরকম?

Submit your review

Reviews

There are no reviews yet.

শপিং ক্যাটাগরি